Transfer

পালাউ কাজের ভিসা ২০২৩ – পালাউ টুরিস্ট ভিসা পাওয়ার উপায়

আজকে আপনারা আমাদের এই আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন। কিভাবে পালাউ কাজের ভিসা পাবেন। এবং টুরিস্ট ভিসা কিভাবে করবেন। এবং কত টাকা খরচ হবে এই ভিসাগুলো করতে এই সম্পর্কিত নানান তথ্য আপনারা জানতে পারবেন। আমাদের এই আর্টিকেল থেকে।

পালাউ একটি দেশ।যে দেশটি বর্তমানে অন্যান্য দেশের থেকে অনেক সুন্দরতম একটি দেশ। বর্তমানে পালাউ দেশটিতে বিশ্বের নানান দেশ থেকে নানান মানুষ গিয়ে থাকে। অনেকেই টুরিস্ট হিসেবে দেশটি ভ্রমণ করতে যাই। আবার অনেকেই আছে যারা কাজের সন্ধানে গিয়েছে। তবে এখনো হয়তো আপনারা অনেকেই পালাউ দেশটিতে যাবার কথা ভাবছেন। অনেকে হয়তো পালাও দেশে ঘুরতে যাবেন। আবার অনেকে হয়তো সেখানে বিভিন্ন রকম কাজের সন্ধানে যাবেন। 

তবে আপনারা যে যেই কারণে যান না কেন। আপনারা সেখানে কিভাবে যাবেন এবং কি কি প্রসেস রয়েছে। এবং কত টাকা খরচ হবে। এই সমস্ত বিষয়গুলো আপনারা আমাদের এই আর্টিকেল থেকে খুব সহজে জানতে পারবে। তাই আপনি যদি সত্যি পালাউ দেশটিতে সঠিক নিয়মে যেতে চান। তাহলে আমাদের এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পরে বুঝে নিন। আপনাকে কি কি করতে হবে।

পালাউ কাজের ভিসা:

বাংলাদেশ থেকে পালাও যেতে তেমন কোন এজেন্সি এখন পর্যন্ত গড়ে ওঠেনি। এবং পালাও দ্রুতাবাস এখনো হয়ে ওঠেনি। তাই বাংলাদেশি মানুষ ইন্ডিয়া থেকে পালাও কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারে। তবে যে সকল ব্যক্তি দুবাই, মালয়েশিয়া, ইন্ডিয়া থেকে পালাও কাজের ভিসা করতে চাই।তবে সে ক্ষেত্রে তাদের কিছু রিকোয়ারমেন্ট আছে সেগুলো পালন করতে হবে।

আপনি যদি দুবাই থেকে পালাউ কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে চান। তাহলে আপনাকে কমপক্ষে দুবাইয়ে এক বছর থাকতে হবে। এক বছর থাকার পর আপনি দুবাই থেকে পালাও কাজের ভিসা। কিংবা টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে পূর্বের অভিজ্ঞতা ছাড়া আপনি কোন রকম কাজের জন্য আবেদন করতে পারবেন না। তাই পূর্বের অভিজ্ঞতা যদি থেকে থাকে সেই অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট। এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহকারে দুবাই কিংবা ইন্ডিয়ায় পালাউ দূতাবাসের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

পালাউ কাজের ভিসার দাম কত:

একজন ব্যক্তি যদি পালাউ কাজের ভিসা করতে চাই। তবে সে ক্ষেত্রে তার ৪ লাখ টাকার মতন খরচ হতে পারে। তবে ভিসার জন্য অবশ্যই দিল্লি দূতাবাসে এপ্লাই করতে হবে। যদি দুবাই কিংবা সিঙ্গাপুর থেকে আপনি এই ভিসার জন্য আবেদন করতে চান। তাহলে সেখানকার দূতাবাসের মাধ্যমে এই আবেদনটি করতে হয়। শুধুমাত্র সরকারি দ্রুতাবাসী নয়। এছাড়া অনেক বেসরকারি এজেন্সি রয়েছে। যেগুলো বিভিন্ন দেশের ভিসা সংক্রান্ত কাজ করে থাকে। তাদের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারেন।

পালাউ কাজের বেতন কত:

বর্তমানে যে সকল ব্যক্তি পালাও দৃষ্টিতে কাজ করে আসছে। তারা বেশ কয়েক রকম কাজ করে থাকে যেমন,, বিভিন্ন রিসোর্ট হোটেল রেস্টুরেন্ট এছাড়াও অনেক কন্ট্রাকশনের কাজ সহ বিভিন্ন রকম কাজ করে আসছে। এ সকল কাজের প্রতি তারা পঞ্চাশ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত বেতন পেয়ে থাকে।

এছাড়াও আরো অনেক রকম কাজ আছে। যেগুলোর মাধ্যমে আরো বেশি টাকা উপার্জন করা যায়। তবে আপনি যে কাজে যান না কেন। তার সেই কাজের প্রতি আপনি ওভারটাইম সময় পাবেন। যেগুলোর মাধ্যমে আরো বেশি টাকা উপার্জন করা যাবে।

পালাউ কোন কাজের চাহিদা বেশি:

পালাউ দেশটি একটি দ্বীপ। যার কারণে সেখানে পর্যটকদের সংখ্যা বেশি হয়ে থাকে। এবং সে কারণে সেখানে নিত্যনতুন রিসোর্ট হোটেল রেস্টুরেন্ট এ সমস্ত জায়গায় গড়ে উঠছে। এবং এ সকল কাজের প্রতি সেখানে বেশি চাহিদা রয়েছে। যার কারণে বিভিন্ন দেশ থেকে কাজের সন্ধানে পালাউ উড়ি জানাচ্ছে।

তবে আপনি সেখানে বিভিন্ন রকম কাজ করতে পারবেন যেমন ড্রাইভিং, ফুড প্যাকেজিং, হোটেল ফ্যাক্টরি কন্সট্রাকশন সহ আরো অনেক রকম কাজ। আপনি যদি এই কাজগুলো করতে চান। তাহলে পালাউ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে এর জন্য অবশ্যই আপনার কাজের প্রতি অভিজ্ঞতা থাকা লাগবে। অভিজ্ঞতা ছাড়া আপনি আবেদন করতে পারবেন না।

Tags

Related Articles

Back to top button
Close