পালসার বাইকের দাম ২০২৩ – ১৫০ সিসি পালসার দাম বাংলাদেশ

আজকে আমরা এই আর্টিকেলের প্রকাশ করতে চলেছি বাংলাদেশের পালসার বাইকের দাম সম্পর্কে। আপনারা হয়তো অনেকেই বিভিন্ন পালসার বাইকের দাম সম্পর্কে জানার জন্য বিভিন্ন রকম তথ্য খুঁজছেন। তবে আপনাদেরকে আর পালসার বাইকের দাম সম্পর্কে জানতে কোন রকম তথ্য খুঁজতে হবে না। আপনারা আমাদের এই আর্টিকেল থেকে বিস্তারিত ভাবে জানতে পারবেন pulsar বাইকের বিভিন্ন মডেলের দাম সম্পর্কে।
পালসার বাইক সাধারণত বাজাজ কোম্পানির তৈরি। যা প্রতিটি মানুষেরই কম বেশি পছন্দের একটি বাইক। অনেকেরই ইচ্ছে থাকে এই পালসার বাইকগুলো কেনার। যার কারণে হয়তো আপনারা বিভিন্ন চেষ্টা কিংবা ইচ্ছার ফলে একটি বাইক কেনার কথা ভাবছেন। তাই আপনাদের জন্য এই পালসার বাইকগুলোই ভালো হবে বলে মনে করা যায়। কেননা অন্যান্য বাইকের তুলনায় পালসার বাইক গুলো অনেক পরিমাণ মানসম্মত। যার কারণে আপনারা এই পালসার বাইকগুলো চালিয়ে এবং ব্যবহার করে খুবই মজা পাবেন।
এছাড়াও পালসার বাইকে আরো বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। যে সুবিধাগুলোর জন্য প্রতিটি মানুষের পালসার বাইক বেছে নেয়া উচিত। তেল খরচ কিংবা অন্যান্য খরচ বাকি বাইকের থেকে খুব কম হয়ে থাকে। এবং দামের দিক থেকেও আপনারা পালসার বাইক কিনে খুবই লাভবান হতে পারবেন বলে মনে করা যায়।
পালসার মোটরসাইকেলের বিভিন্ন মডেল রয়েছে। যার প্রতিটি মডেল সম্পর্কে আপনাদেরকে বিস্তারিতভাবে জানিয়ে দেবো এবং তার মূল্য সম্পর্কে সঠিক তথ্য দেব। এই আর্টিকেল থেকে আপনারা আপনাদের পছন্দের মডেলের পালসার বাইকটি সম্পর্কে জেনে নিবেন এবং তার দাম সম্পর্কেও বিস্তারিতভাবে জেনে নেবেন। যাতে করে পরবর্তীতে বাইক কিনতে গিয়ে আপনাদের দাম নিয়ে কোন রকম বিভ্রান্তিতে না পড়তে হয়। তাই আর কথা না বলি জেনে নিন পালসার মোটরসাইকেলের দাম সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য।
পালসার ডাবল ডিস্ক বাইকের দাম:
পালসারের বিভিন্ন মডেলের মধ্যে খুবই পরিচিত একটি মডেল হলো ডবল ডিক্সের বাইক। পালসার মোটরসাইকেল সিঙ্গেল ডিস্ক এবং ডাবল ডিস্ক এই দুই ধরনের রয়েছে। তবে সিঙ্গেল ডিস্ক এর সাথে ডাবল ডিস্ক এর বাইক গুলোর দাম একটু বেশি পরিমাণ। কেননা ডাবল ডিস্ক ব্যবহার হয়েছে। এটি চালিয়ে এবং নিয়ন্ত্রণে খুব সহজ হয়ে থাকে। যার কারণে বেশিরভাগ মানুষই ডাবল ডিস্কের মোটরসাইকেল গুলো বেশি পছন্দ করে থাকে।
তাই আপনার যদি এই ডাবল ডিস্কের পালসার মোটরসাইকেল কিনতে চান। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশী টাকায় খরচ হবে ১ লক্ষ ৯২ হাজার টাকা।
বাজাজ পালসার NS160 FI ABs পালসারের এই মডেলের বাইকটি একটি খুবই পরিচিত মডেল। যা প্রায় মানুষ ব্যবহার করে থাকে এই পালসার মোটরসাইকেলটি। সাধারণত বাইকটিকে পালসার এনএস বলা হয়।
আপনারা চাইলে আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী এই পালসার এনএস বাইকটি ক্রয় করতে পারেন। পালসার এনএস বাইকটি যে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। সেই দামে আপনি এর থেকে ভালো আর কোন বাইক পাবেন না বলে মনে করা যায়। তাই পালসার এনএস বাইকটি আপনার জন্য খুবই ভালো সার্ভিস দিতে পারবে বলে মনে করছি। এছাড়া বাইকটির গতি 160 সিসি। অন্যান্য বাইকের থেকে অনেক বেশি মানসম্মত একটি স্পিড দেয়া হয়েছে এই পালসার এনএস বাইকটিতে। এই পালসার এনএস বাইকটি যদি আপনি নিজে চান। সে ক্ষেত্রে আপনাকে বাংলাদেশী 262,500 টাকা দিতে হবে।
বাজাজ পালসার NS160 রিফ্রেশ : এবার একটি pulsar এর আরেকটি ভালো মানের বাইক বলে মনে করা যায়। বিশেষ করে পালসার এর প্রতিটি ভাই কি খুবই মানসম্মত ভাবে তৈরি। যার কারণে প্রতিটি ক্রেতারাই পালসার প্রতিবেশী আস্থা রাখতে পারে।এই বাইকটির অফিশিয়াল দাম 210,000 টাকা
বাজাজ পালসার 150 সিঙ্গেল ডিস্ক: বাজাজ কোম্পানির এই ১৫০ সিসির বাইকটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে লক্ষ্য করা যায়। এই বাইকটিকে সিঙ্গেল ডিস্ক ব্যবহার করা হয়েছে। যার কারণে এর মূল্য অন্যান্য পালসার বাইকগুলো চাইতে কিছু পরিমাণ কম।
তাই আপনাদের যাদের এই সিঙ্গেল ডিস্ক এর বাইকটি পছন্দ। তারা বাংলাদেশী 169000 টাকায় কয়েকটি ক্রয় করতে পারেন। এতক্ষনে হয়তো বাজাজ কোম্পানির পালসার বাইকগুলোর বিভিন্ন মডেল এবং দাম সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন। তাই আপনাদের পছন্দের পালসার বাইকগুলো নির্ধারিত দামে ক্রয় করতে পারবেন বলে মনে করা যায়।