মালি ক্লিনার ভিসা ২০২৩ – মালি ক্লিনার ভিসার বেতন
বর্তমান সময়ে বিশ্বের অধিকাংশ দেশগুলোতে অনেক কাজের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। যে সুযোগ সুবিধার মাধ্যমে বিশ্বের যে কোন দেশ থেকেই মানুষ সে কাজের জন্য আবেদন করতে পারে। সে আবেদনের ফলেই এই সকল দেশগুলোতে গিয়ে অনেক রকম কাজ করতে পারে ।
যেমন মালি একটি পৃথিবীর অন্যতম ছোট দেশ হিসেবে পরিচিত। বিশ্বের অন্যতম ছোট দেশে হিসেবে দেশটি অনেকটাই উন্নত । মালিতে কাজের সংস্থানের পাশাপাশি সে দেশে অনেক লোকের প্রয়োজন হয় নানান কাজের জন্য।সে কারণেই মালি বর্তমানে অনেক কাজের ভিসা নিয়োগ দিয়েছে। যে কোন দেশ থেকে মানুষ তাদের নিয়োগ কৃত ভিসার মাধ্যমে সে দেশে গিয়ে কাজ করতে পারবে।
মালিতে যে সমস্ত কাজের সুযোগ রয়েছে এবং সে কাজগুলোর মাধ্যমে কিভাবে মালিতে যাবেন। এবং কত টাকার মাদ্ধে আপনি মালিতে যেতে পারবেন এ সকল কাজের ভিসা মাধ্যমে। সেই সম্পূর্ণ তথ্য গুলো এই আর্টিকেল থেকে আপনার বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন।বর্তমানে মালিতে কিছু ভিসা সার্ভিস চালু আছে। যে ভিসার মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে সে দেশে কাজের জন্য মানুষ যেতে পারবে।
যে ভিসা গুলোর মাধ্যমে আপনারা যেতে পারবেন। সেগুলো হলো,, মাছনা ভিসা, মাজরা ভিসা, ও মাসুরা ভিসা সহ আরো কয়েকটি বিশেষ চালু আছে। এর মধ্যে একটি ক্লিনার ভিসা দিয়েছেন। যার মাধ্যমে আপনারা মালিতে যেতে পারবেন। এবং সেখানে থেকে উপার্জন করতে পারবেন।তবে আপনারা যদি এই ক্লিনার ভিসায় মালিতে যেতে চান। তাহলে আপনাদের কিছু রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী কাজ করতে হবে।
তাদের রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী আপনাকে এই কাজের জন্য আবেদন করতে হবে। তবে আপনি ভিসাটি পাবেন। এই ক্লিনার ভিসা পেতে আপনাকে কিভাবে আবেদন করতে হবে। এবং কত টাকা বিনিময়ে আপনি ভিসাটি সম্পন্ন করতে পারবেন। এই সমস্ত তথ্যগুলো জানতে পারবেন আমাদেরই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার পর।
মালি ক্লিনার ভিসা
মালিকের ক্লিনার ভিসার মাধ্যমে আপনি সেখানকার স্কুল,কলেজ,মসজিদ,মাদ্রাসা এছাড়াও আরো অনেক প্রতিষ্ঠান আছে যেগুলোতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ করতে হবে। মালি সরকার সেদেশের এ সকল প্রতিষ্ঠান গুলোকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য বাইরের দেশে ক্লিনার ভিসার নিয়োগ দিয়েছেন। এবং যেকোনো দেশ থেকেই মালিতে এই কাজের জন্য যেতে পারবেন। তবে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ছাড়া আপনি যেতে পারবেন না। এ কাজের জন্য যেতে হলে সে দেশ থেকে নিয়োগ প্রাপ্ত ভিসা থেকে যেতে হবে।
মালি ক্লিনার ভিসার দাম কত:
আপনি যদি সরকারিভাবে মালিতে যেতে চান। তাহলে,, ৯০ হাজার টাকার বিনিময়ে মালিতে ক্লিনার ভিসা পেয়ে যাবেন।এছাড়াও অনেক রকম এজেন্সি মাধ্যমেও যেতে পারবেন। তবে যদি এই সকলে এজেন্সির মাধ্যমে মালিতে যেতে চান। সে ক্ষেত্রে আপনাকে আরো বেশি টাকা দিতে হবে ক্লিনার ভিসার জন্য।এছাড়াও আরো অনেক রকম খরচ আছে। যেগুলো হল ,,বিমান ভাড়া এবং হোটেল ভাড়া সহ আনুষঙ্গিক যে সকল খরচ এগুলো বহন করতে হবে।এবং এই সমস্ত খরচ গুলো একত্রিত করে আপনি এক থেকে দেড় লাখ টাকার মধ্যে সম্পন্ন করতে পারবেন ক্লিনের ভিসা।
ক্লিনার ভিসার আবেদন:
আপনি যদি সরকারিভাবে এ আবেদনটি করতে চান তাহলে মালির দ্রুতাবাস থেকে আবেদন করতে হবে। এবং আপনি যদি অন্যান্য এজেন্সি বা অন্যান্য প্রতিষ্ঠান থেকে এর জন্য আবেদন করতে চান। তাহলে সেই ক্ষেত্রেও সম্ভব। বাংলাদেশী বি এমআইটি এবং বোয়েসেল এর মাধ্যমে যোগাযোগ করে আপনি এই বিচার জন্য আবেদন করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে আপনার অনেকটা সুবিধা হতে পারে। কেননা এটি সরকারি একটি ব্যবস্থা।
আবেদন করতে যে সকল কাগজগুলো প্রয়োজন:
এই ভিসার জন্য আবেদন করতে অবশ্যই কিছু যোগ্যতার প্রয়োজন আছে। যে যোগ্যতা অনুযায়ী অনেক কাগজ পত্র প্রয়োজন হয়ে থাকে। যে সমস্ত কাগজগুলো প্রয়োজন হবে সেগুলো হলো,, ছয় মাস মেয়াদী এক্টিভেট পাসপোর্ট, এন আই ডি কাডের ফটোকপি, দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, সচল একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট স্টেটমেন্ট, বাসায় বিলের কাগজের একটি ফটোকপি, চেয়ারম্যান কর্তৃক একটি সন, এবং লাস্ট শিক্ষাগত যোগ্যতার একটি প্রমাণ বা সার্টিফিকেটের প্রয়োজন হবে।
এই কাগজপত্র গুলো যদি আপনি সঠিকভাবে দেখাতে পারেন। তবে আপনার এই ক্লিনার ভিসার জন্য আবেদনটি সম্পূর্ণ হবে। এই কাগজগুলো ছাড়া কোনভাবেই আপনি এই ভিসাটি করতে পারবেন না।