Transfer

চায়না ট্যুরিস্ট ভিসা ২০২৩ – চীন ভ্রমণ খরচ, ঢাকা টু চায়না বিমান ভাড়া

আজকে আমরা যেই তথ্যগুলো প্রকাশ করতে যাচ্ছি। সেই তথ্যগুলো হল,, চাইনা টুরিস্ট ভিসা কিভাবে করবেন।  এবং চীনের ভ্রমণ খরচ কত। এবং ঢাকা থেকে চায়না যেতে বিমান ভাড়া কত টাকা লাগবে। এ সকল তথ্যগুলো আমরা এই আর্টিকেলে প্রকাশ করতে যাচ্ছি। যা থেকে আপনারা খুব সহজেই বুঝতে পারবেন।আপনাদের অজানা তথ্যগুলো।

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ থেকে অনেক মানুষ চীনের টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে যাচ্ছে। তাই আপনি যদি টুরিস্ট ভিসায় চিনে যেতে চান। তাহলে আপনাকে কোন ট্রাভেল এজেন্সির মাধ্যমে যোগাযোগ করতে হবে। এবং তাদের মাধ্যমে আপনি চীনের টুরিস্ট ভিসা করতে পারবেন।

চলে যেতে হলে চায়না ভিসা অ্যাপ্লিকেশন করতে হবে যা আপনি নিজে থেকে করতে পারবেন। তবে এপ্লিকেশন করতে গেলে আপনাকে কোন রকম ঝামেলায় পড়তে হতে পারে। যদি আপনি সঠিকভাবে না জেনে থাকেন। তাই চায়না ভিসা অ্যাপ্লিকেশন করতে আপনাকে কিছু জেনে রাখতে হবে। অবশ্যই এই অ্যাপ্লিকেশনটি করতে নানান ধরনের কাগজপত্র দরকার হয়। সে কাগজপত্র গুলো আপনাকে আগে থেকেই সংগ্রহ করে রাখতে হবে। 

এবং আপনার কোন একাউন্টে কেমন আদান প্রদান হয়। এই সকল তথ্য সেখানে উল্লেখ করতে হবে। এছাড়াও নানান রিকোয়ারমেন্ট আছে,, সেগুলো আমরা এখানে প্রকাশ করব। আপনার না জানা থাকলে জেনে নিতে পারেন।

চায়না টুরিস্ট ভিসা

আপনি যদি চীনের টুরিস্ট ভিসা করতে চান,,তাহলে আপনাকে আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর একটি ট্রানজেকশন কপি প্রয়োজন হবে। এর সাথে প্রয়োজন পড়বে ছয় মাসের একটি ভ্যালিড ছয় মাসের সার্টিফিকেট। এবং আপনি যে সকল দেশি ভ্রমণ করেছেন এই সকল কিছু প্রমাণ প্রয়োজন পড়বে। এ সমস্ত তথ্য গুলো যদি আপনি সংগ্রহ করে রাখতে পারেন তাহলে আপনি নিজে থেকেই চায়না টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এবং আপনি যদি এই আবেদনটি করে থাকেন তাহলে এই আবেদন প্রক্রিয়াটি 27 থেকে 45 দিনের মতো সময় লাগতে পারে। এর মধ্যে আপনাকে ইমেইল করে জানিয়ে দেয়া হবে।

চায়না ট্যুরিস্ট ভিসা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

চায়না টুরিস্ট ভিসা করতে গেলে আপনার অনেক কাগজপত্র প্রয়োজন হবে যেগুলো ছাড়া আপনি এই টুরিস্ট ভিসা আবেদন করতে পারবেন না। যে সকল কাগজপত্র গুলো লাগবে সেগুলো হলো,, ছয় মাসের ভ্যালির পাসপোর্ট, এনআইডি কার্ডে ফটোকপি, দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, অন্যান্য জায়গায় ট্রাভেল করার প্রমাণ, বিমানের টিকিটের ফটোকপি,হোটেল বুকিং এর ফটোকপি, এবং ফিরতি টিকিটের ফটোকপি প্রয়োজন হবে।

চায়না টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে। তবে ভিসাটি করতে যে কাগজগুলো প্রয়োজন হবে। এগুলো অবশ্যই নির্ভেজাল হওয়া লাগবে। যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে। তাহলে আবেদন করার আগ মুহূর্তে এই কাগজগুলো সংশোধন করে নেয়া উচিত।

চায়না ট্যুরিস্ট ভিসা ফি

সাধারণত একটি চায়না ভিসার মেয়াদ তিন মাস পর্যন্ত হয়ে থাকে। এবং সিঙ্গেল এন্ট্রি র জন্য ভিসা ফ্রি ৩০০০০ টাকা দিতে হবে। এবং এই বিষয়টির মাধ্যমে আপনি সেখানে ৬০ দিন থাকতে পারবেন। বা দুই মাস থাকতে পারবেন। এর মধ্যে যদি কোন রকম অসুবিধা হয়। সে ক্ষেত্রে আপনার থাকার সময় টা বাড়িয়ে নেয়া যাবে। যার ফলে আপনাকে থাকার কারণ জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। এবং থাকতে পারবেন।

চায়না ভিসা কিভাবে করবেন:

চাইনা ভিসা আবেদন করতে যেই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো দরকার হয় সেগুলো সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশে চায়না দূতাবাসের সহযোগিতায় আপনি এই ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

তবে প্রয়োজনীয় যে সকল ডকুমেন্টগুলো সবগুলো সঙ্গে রাখতে হবে। এবং তার সাথে যেটা প্রয়োজন হবে তা হল আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে দেড় লাখ টাকার বেশি আদান-প্রদান হয়েছে। এমন একটি স্টেটমেন্ট প্রয়োজন হবে। এই ব্যাংক স্টেটমেন্ট ছাড়া আপনি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন না। এ সমস্ত কাগজপত্র জমা দেয়ার পর কিছুদিন এর মধ্যে আপনি এপ্রুভাল পাবেন। এবং আমি যদি আপ্রুভাল না পেয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে জানানো হবে।

ঢাকা টু চায়না বিমান ভাড়া:

একটি বিমানের মাধ্যমে আপনি দুই থেকে আড়াই ঘন্টার মধ্যেই চায়নার যে কোন শহরে পৌঁছাতে পারবেন। বর্তমানে আপনাকে বিমান ভাড়া ৪০,৬০০ টাকা ভাড়া দিতে হবে।

Tags

Related Articles

Back to top button
Close