আজকে আমরা যে বিষয়টা নিয়ে আপনাদের সামনে আলোচনা করব তাহলে মালদ্বীপ কাজের ভিসার সম্পর্কে। আপনারা আমাদের এই আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন মালদ্বীপ কাজের ভিসা পেতে হলে কি যোগ্যতা থাকা দরকার। এবং মালদ্বীপ কাজের ভিসা পেতে কত টাকা খরচ হবে। এছাড়াও কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হবে এই ভিসাটি করতে। এই সমস্ত আরো অজানা তথ্য পাবেন আমাদের এই আর্টিকেল থেকে।
যা আপনার অনেক কাজে দেবে। তাই আপনি যদি এই সমস্ত তথ্যগুলো না জেনে থাকেন। তাহলে আমাদের এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পরুন। এবং জেনে নিন আপনার অজানা তথ্যগুলো। বর্তমানে মালদ্বীপ পুরো বিশ্বের সব থেকে একটি সুন্দর দর্শনীয় স্থান বলা যায়। ভারী সুন্দর দর্শনের স্থানে প্রতিনিয়তই বিশ্বের নানান দেশ থেকে মানুষ এসে জমছে এই মালদ্বীপে। এ কারণে এখানে অনেক কাজের সুযোগ তৈরি হচ্ছে।
তবে এবার যারা মালদ্বীপে যে কোন কাজ করার ইচ্ছা আছে তাদের জন্য শান্তি একটি বড় সুযোগ আছে কেননা সেখানে অনেক মানুষ কাজের জন্য যেতে পারবে। এবং সেখানে কাজের জন্য যেতে হলে কি কি যোগ্যতা থাকতে হবে। এবং কি কি প্রসেস রয়েছে এই মালদ্বীপ ভিসার জন্য। সমস্ত তথ্য আপনারা সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পরার পর বুঝতে পারবেন।
মালদ্বীপ কাজের ভিসা ২০২২
বর্তমানে মালদ্বীপের অনেক রকম ভিসা সিস্টেম চালু হয়েছে। মালদ্বীপে আপনি এখন ওয়ার্ক পারমিট বিষয়ে এবং বিজনেস ভিসায় খুব সহজেই প্রবেশ করতে পারবেন। তবে আগে শুধু টুরিস্ট ভিসা চালু ছিল যার কারণে মানুষদের শুধুমাত্র টুরিস্ট ভিসায় যেতে হতো। টুরিস্ট ভিসা চালু থাকায় সেখানে কাজের সুযোগ হতো না। তবে এখন বিজনেস ভিসা এবং ওয়ার্ক পারমিট ভিসা চালু হওয়ায় সেখানে যেকোনো কাজের জন্য যাওয়া যেতে পারে।
মালদ্বীপ কেন যাবেন:
বিশ্বের অন্যতম সুদর্শনীয় স্থান মালদ্বীপ। এই কারণে সেখানে অনেক রকম কাজের সুযোগ-সুবিধা গড়ে উঠেছে। বিশ্বের যেকোন দেশের মানুষ সেখানে গিয়ে নানান রকম বিজনেস এবং কাজও করতে পারে। তবে সেখানে আপনি ড্রাইভিং ভিসায় যেতে পারেন এবং সেখানে ড্রাইভিং করতে পারবেন। এছাড়া সেখানে অনেক ফলের দোকান আছে।
যেগুলোতে প্রতিনিয়তের কাজের লোক প্রয়োজন হয়। এছাড়া অনেক রিসোর্ট আছে। যেগুলোতে প্রতিনিয়ত অনেক শ্রমিক বা অনেক মানুষের প্রয়োজন হয়। তো আপনি সেখানে যেতে পারেন খুব সহজেই। সেখানে যেতে যে সকল প্রসেস অবলম্বন করতে হবে তা জেনে নিন,, নিচের দেয়া তথ্য অনুযায়ী।
মালদ্বীপ ভিসার দাম কত?
সাধারণ তোমাদের ভিসার জন্য তাহলে আপনার সেই বিষয়টির জন্য খরচ হবে ৩ লাখ টাকার মত। এই তিন লাখ টাকার মধ্যে আপনার ভিসা প্রসেসিং সহ সকল খরচ গুলো হয়ে যাবে । তবে বিমান ভাড়া, হোটেল ভাড়া এই সকল আনুষঙ্গিক যে সকল খরচ। এগুলো এক্সট্রা ভাবে আপনাকে খরচ করতে হবে।
মালদ্বীপে যেতে কত টাকা লাগে:
বাংলাদেশ থেকে টুরিস্ট ভিসার জন্য আপনাকে খরচ করতে হবে ১০০ ডলারের মত। এবং আপনি যদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিজে যান। তাহলে আপনার খরচটা বাংলাদেশী তিন লাখ টাকার মত খরচ হয়ে থাকবে। তবে বিমান ভাড়া সহ আনুষঙ্গিক যে সকল অন্যান্য খরচ গুলোর জন্য আপনাকে এক্সট্রা ভাবে খরচ করা লাগবে। তবে একজন ব্যক্তি টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে মালদ্বীপে ৩০ থেকে ৬০ দিনের মতো অবস্থান করতে পারবে।
এবং ওয়ার্ক পারমিট ভিসাটির অনেক রকম মেয়াদ হয়ে থাকে। যেমন দু’বছর মেয়াদ হয়ে থাকে। চার বছর এবং ৬ বছর মেয়াদী ও হয়ে থাকে। তাই আপনি আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী ভিসাটি বেছে নেবে. এবং আপনি যদি বিজনেস ভিসা নিজে যান। তাহলে আপনাকে অন্য রিকোয়ারমেন্ট পালন করতে হবে।
মালদ্বীপ ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
আপনি যে বিষয়ে মাধ্যমে যান না কেন এর জন্য আপনার প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র আছে যেগুলো ছাড়া আপনি এ বিষয়টির জন্য আবেদন করতে পারবেন না। সকল কাগজ খুবই প্রয়োজন,, এনআইডি কার্ডের ফটোকপি, কাজের অভিজ্ঞতা সার্টিফিকেট ,পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি, ব্যাংক স্টেটমেন্ট ,একটি ভ্যালিড পাসপোর্ট, এবং করোনাভাইক চিনি সার্টিফিকেট এর প্রয়োজন হবে।
