Gadgets

ওয়ালটন ডিপ ফ্রিজের দাম ২০২৪ – কম দামে ওয়ালটনের সেরা ফ্রিজ

মানুষের জীবনযাপনের জন্য অনেক কিছুর প্রয়োজন হয়ে থাকে।তার ভেতরে সু পরিচিত এবং খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পূর্ণ হলো ডিপ ফ্রিজ। যা প্রতিটি মানুষের কমবেশি ব্যবহারের জন্য উপযোগী এই পণ্য। তবে বর্তমানে অনেকেই ডিপ ফ্রিজ কেনার কথা চিন্তা করলেও। তারা অনেকেই কিনতে পারছে না নানান রকম দ্বিধার কারনে।

কেননা আপনি যদি খেয়াল করে থাকেন সেক্ষেত্রে বাজারে আপনি অনেক রকম কোম্পানির ডিপ ফ্রিজ দেখতে পাবেন। যার কারণে এত এত কোম্পানির ফ্রিজের মধ্যে আপনার জন্য মানসম্মত কোনটি সেটা নিয়ে হয়তো আপনি চিন্তিত। তাই আপনাদের এই সমস্ত চিন্তা ভাবনা গুলো দূর করতে আমরা এই আর্টিকেলটি সাজিয়েছি। আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদেরকে জানিয়ে দেবো বাংলাদেশ সবচাইতে কোন কোম্পানির ডিপ ফ্রিজ গুলো আপনার জন্য ভালো হবে। এবং আপনি ব্যবহার করে সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।

তাই একটি ভালো ফ্রিজ কিনে সকল প্রকার সুবিধা পেতে হলে। আমাদের এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিতে পারেন। আপনার জন্য মানসম্মত কোনটি রয়েছে। তাই আর দেরি না করে এক্ষুনি আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে জেনে নিন। আপনার প্রয়োজনীয় ফ্রিজ টির সম্পর্কে।

ওয়ালটন ডিপ ফ্রিজ

আমরা সকলেই জানি বাংলাদেশের নাম্বার ওয়ান ইলেকট্রিক পণ্য কোম্পানি হল ওয়ালটন। যা সাধারণত প্রতিটি ইলেকট্রিক পণ্যই তৈরি করে থাকে ওয়ালটন কোম্পানি।

তাই আপনি যদি বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সুবিধা কারি ওয়ালটন কোম্পানির ফ্রিজটি নিয়ে থাকেন।সেই ক্ষেত্রে আপনাকে এই ফ্রিজ ব্যবহারে কোনরকম ঝামেলায় পোহাতে হবেনা। বরঞ্চ আপনি এই ফ্রিজটি ব্যবহার করেন নানান রকম সুবিধা ভোগ করতে পারবেন এবং নিজের প্রয়োজনীয় কাজে সঠিক ব্যবহার করতে পারবেন।

তাই আমরা এই আর্টিকেলে ওয়ালটন কোম্পানির বেশ কিছু ডিপ ফ্রিজ এর দাম এবং বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করছি। আপনারা নিজেদের প্রয়োজন মোতাবেক বেছে নিতে পারেন এই ডিপ ফ্রিজ গুলোর মধ্য থেকে একটি।

প্রথমে আপনাদেরকে যে ডিপ ফ্রিজ এর সম্পর্কে জানাবো সেই ফ্রিজটির মডেল হল WCF-1D5-GDEL-XX । এই ডিপ ফ্রিজটি সাধারণত আপনারা যারা নিবার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা বেশ কিছু ক্ষেত্রে এই ডিপ ফ্রিজটি ব্যবহার করতে পারেন।

WCF-1D5-GDEL-XX এই ফ্রিজটির স্পেসিফিকেশন গুলো জেনে নিন।

রেফ্রিজারেন্ট R134a গ্যাস।
ফ্রিজের: ধরণ ফ্রোস্ট ফিজ।
ক্যাপাসিটিঃ ১৪৬ লিটার।
স্লিম টেমপার গ্লাস ডোর।
কালারঃ ব্লাক ইওয়লো।
-ডাইরেক্ট কুলিং সিস্টেম।
-এন্টি ফাংগাল ডোর সিস্টেম।
নেট ওজনঃ ৩৯ কেজি।
-কপার ক্যাপেলারি ১০০%।
-কনডেন্সসার ১০০% কপার।
দৈর্ঘ্যঃ ৭৬০ মিলিমিটার।
প্রস্থঃ ৮৬৫ সেন্টিমিটার।
-ইন্ডিলিজেন্ট ইনভার্টার।
-ম্যাজিক্যাল ন্যানো টেকনোলজি।
-এভার্টস হার্মফুল ভেকটোরিয়া।
-ওয়াইড ক্লাইমেট ডিজাইন।

এই ফ্রিজটির দাম সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানেনা। তবে বাংলাদেশের আপনি যেকোনো শোরুম থেকেই এই ডিপ ফ্রিজটি খুবই কম টাকায় নিতে পারবেন। এই ডিপ ফ্রিজটি নিতে আপনাকে যে দামটি দিতে হবে তা হল ২১৯৫০/- টাকা।

WCF-1D5-RRXX-XX

এছাড়া আপনি যদি তার থেকে কিছু কম টাকায় ডিপ ফ্রিজ নিতে চান। সে ক্ষেত্রে আপনি WCF-1D5-RRXX-XX এই ফ্রিজটি অনায়াসেই নিতে পারবে। যার মূল্য আগের ফ্রিজটির তুলনায় অনেকটাই কম।

WCF-1D5-RRXX-XXফ্রিজটিরং স্পেসিফিকেশন:

-রেফ্রিজারেন্ট R134a গ্যাস।
ক্যাপাসিটিঃ ১৪৬ লিটার।
-স্লিম টেমপার গ্লাস ডোর।
কালারঃ ব্লাক রেড বডি।
-ডাইরেক্ট কুলিং সিস্টেম।
-এন্টি ফাংগাল ডোর সিস্টেম।
নেট ওজনঃ ৩৯ কেজি।
-কপার ক্যাপেলারি ১০০%।
-কনডেন্সসার ১০০% কপার।
দৈর্ঘ্যঃ ৭৬০ মিলিমিটার।
প্রস্থঃ ৮৬৫ সেন্টিমিটার।
-ইন্ডিলিজেন্ট ইনভার্টার।
-ম্যাজিক্যাল ন্যানো টেকনোলজি।
-এভার্টস হার্মফুল ভেকটোরিয়া।
-ওয়াইড ক্লাইমেট ডিজাইন।

এই ডিপ ফ্রিজটি নিতে শুধুমাত্র আপনাদেরকে ১৯৬৫০/- টাকা দিতে হবে। যার বিনিময় আপনি একটি মানসম্মত কোয়ালিটির ডিপ ফ্রিজ পেয়ে যাবেন।

তো আপনারা এখানে যে দুইটি ফ্রিজের সম্পর্কে জানলেন সেই দুইটি ফ্রিজ ওয়ালটন কোম্পানির খুবই ভালো মানের পণ্য। তবে আপনি যদি অন্যান্য কোম্পানির থেকে ডিপ ফ্রিজ কেনার কথা চিন্তা করে থাকেন।

সেই ক্ষেত্রে আপনি এই ওয়ালটন কোম্পানির পণ্যের মতন কখনই পাবেন না।যার কারণে একটি ভালো মানের ডিপ ফ্রিজ কিনতে চায়লে আপনাদেরকে অবশ্যই ওয়ালটন কোম্পানির তৈরি ফ্রিজগুলোই নিতে হবে। তবে আপনারা নিজেদের প্রয়োজনীয় কাজে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারবেন এই সমস্ত ডিপ ফ্রিজগুলো।

Related Articles

Back to top button
Close