Gadgets

বাসমতি চালের দাম ২০২৪ – প্রতি কেজি বাসমতি চালের দাম

বর্তমান বাজার অনুযায়ী সব থেকে ভালো চাল হিসেবে পরিচিত বাসমতি চাল। যা অন্যান্য চাল গুলোর থেকে একটু ভিন্ন রকম দেখতে। ভিন্ন রকম বলতে অন্য চালগুলোর থেকে এই বাসমতি চালের সাইজ একটু বড়। তবে প্রতিনিয়তই এই বাসমতি চাল কিনতে গিয়ে ঠকছেন ক্রেতারা। কেননা বেশ কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা এ বাসমতি চালের দাম অধিক বাড়িয়ে দিয়েছে। যার কারণে ক্রেতারা ন্যায্য মূল্যে এ বাসমতি চাল কিনতে পারছে না।

তাই আজকে আমরা এ আর্টিকেলে বাসমতি চালের ন্যায্য মূল্য সম্পর্কে বেশ কিছু ধারণা দেবো আপনাদের। যা থেকে আপনারা জানতে পারবেন কোন দামে বাসমতি চাল কেনা উচিত হবে। তাই আপনারা যারা বাসমতি চালের দাম সম্পর্কে জানতে চান। বা বাসমতি চাল কিনতে চান তারা আমাদের এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিতে পারেন বর্তমানে বাসমতি চালের মূল্য সম্পর্কে।তাই আর বেশি দেরি না করে এক্ষুনি জেনে নিন বাসমতি চালের প্রতি কেজির মূল্য।

বাসমতি চালের বাজার দর

চালের পরিমাণ : ১ কেজি

বর্তমান বাজার মূল্য : ২৫০ টাকা

চালের পরিমাণ : ১০ কেজি

বর্তমান বাজার মূল্য: ২৫০০ টাকা

এই ছিল বর্তমান বাসমতি চালের বাজার দর। হয়তো আপনারা ন্যায্য মূল্য সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। তবে অবশ্যই অন্যান্য চালের থেকে বাসমতি চালের মূল্য অনেকটাই বেশি। অন্যান্য চালের মূল্য এবং বাসমতি চালের মূল্য এর মধ্যে কতটুকু পার্থক্য। তা আপনারা নিচের দেয়া তথ্যগুলো অনুযায়ী দেখে নিন।

বর্তমান সময়ে বাজারে বিভিন্ন রকমের চাল পাওয়া যায়। যেগুলো প্রায় ভিন্ন ভিন্ন দামে বিক্রি হয়ে থাকে। চালের স্বাদ এবং মান ভিন্ন হওয়ায় এর দামও ভিন্ন ভিন্ন লক্ষ্য করা যায়।

বর্তমানে বাজারে চিকন এবং মোটা এই দুই ধরনের চাল পাওয়া যায়। তবে চিকন চাল গুলোর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন রকম চাল এবং মোটাও বেশ কিছু প্রজাতির চাল লক্ষ্য করা যায়। এ সকল চালগুলোর দাম বাজারজাত অনুযায়ী ভিন্ন। কেননা এক একটি চাল সাদের দিক থেকে প্রায় আলাদা। নিচে বিভিন্ন চালের দাম নিয়ে আলোচনা করা হলো।

বাসমতি ছাড়াও আরো বেশি চালের গ্রাম সম্পর্কে আপনারা পর্যাপ্ত পরিমাণ ধারণা নিতে পারে যা থেকে পরবর্তী সময়ে আপনাদের অন্যান্য চালগুলো কিনতে গিয়ে কোনরকম দাম নিয়ে বিভ্রান্তিতে পড়তে হবে না আপনারা সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিন।

নাজির শাইলল চাল: এই চারটির মূল্য ছিল ৭২ টাকা যা এখন বৃদ্ধি পেয়ে ৮২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

পাইজাম বা হাস্কি চাল: এই পাইজাম চালটির বাজার মূল্য ছিল ৫২ টাকা। যা এখন বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকায়। এভাবে প্রতিটি চাঁদের দামি কেজিতে ৫ থেকে ৬ টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে।

তো এখন হয়তো আপনারা বাসমতি চাল এবং অন্যান্য যে সকল চালগুলো বাজারে পাওয়া যায়। এগুলো সম্পর্কে পর্যাপ্ত পরিমাণ ধারণা পেয়ে গেছেন। তাই বাজারে গিয়ে চালের দাম কিনতে গিয়ে আপনার কখনো ঠকবেন না। কেননা আপনারা চাঁদনী একজন মূল্য সম্পর্কে জানেন।

বর্তমানে বাংলাদেশের চাঁদের সংগঠন হওয়ায় চালের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই চালের সংকট এড়াতে ভারত, মায়ানমার সহ আরো বেশ কিছু দেশ থেকে চাল আমদানি করা হবে বলে জানিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ার ইসলাম। তবে সময়ের পরিবর্তে হয়তো চালের দাম কিছুটা কমবে বলে আশা করা যায়। যার কারণে এখন বর্তমানে মানুষ এই সকল দরেই চাল কিনতে হবে এবং জীবিকা নির্বাহের জন্য অবশ্যই চাল কিনে উঠতে হবে। তবে খাদ্যের সংকট এড়াতে প্রতিটি মানুষকে সচেতন হতে হবে।

যেমন যে সমস্ত ক্ষেতগুলোতে ফসল চাষ করা হয় সেগুলোর যত্ন নিতে হবে এবং উন্নত ভাবে উন্নত মাধ্যমে ফসল চাষ করে বিপুল পরিমাণ ফসল উৎপাদন করার পরিকল্পনা করতে হবে। যা থেকে ভবিষ্যতে আর কখনো কোনো রকম খাদ্য সংকট যেন না হয়। তাই প্রতিটি মানুষ যদি নিজেদের থেকে সতর্ক হতে পারে এবং কৃষকদের সর্বোচ্চ সুবিধা দেয়া হয় তবে কখনোই বাংলাদেশে খাদ্যের দাম বৃদ্ধির পাবে না বলে মনে করি। এবং কোন সময় খাদ্যের সংকট দেবে না বলে নিশ্চিত হওয়া যায় যদি প্রতিটি মানুষ কৃষিকাজের প্রতি গুরুত্ব দিতে পারে।

Related Articles

Back to top button
Close