Gadgets

চালের দাম ২০২৪ – আজকের প্রতি কেজি চালের মূল্য

মানুষের প্রধান খাদ্য হিসেবে পরিচিত ভাত। তাই ভাত সাধারণত হয়ে থাকে চাল থেকে। তাই বলা যায় মানুষের প্রধান খাবার হিসেবে যেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সেটা হলো চাল। বর্তমান সময়ে বাজারে বিভিন্ন রকমের চাল পাওয়া যায়। যেগুলো প্রায় ভিন্ন ভিন্ন দামে বিক্রি হয়ে থাকে। চালের স্বাদ এবং মান ভিন্ন হওয়ায় এর দামও ভিন্ন ভিন্ন লক্ষ্য করা যায়।

বর্তমানে বাজারে চিকন এবং মোটা এই দুই ধরনের চাল পাওয়া যায়। তবে চিকন চাল গুলোর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন রকম চাল এবং মোটাও বেশ কিছু প্রজাতির চাল লক্ষ্য করা যায়। এ সকল চালগুলোর দাম বাজারজাত অনুযায়ী ভিন্ন। কেননা এক একটি চাল সাদের দিক থেকে প্রায় আলাদা।

আপনি যদি চিকন চালের ভাত খেয়ে থাকেন তবে সেই ক্ষেত্রে আপনি যেই সবটুকু পাবেন তা মোটা চাল থেকে পাবেন না। তাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই জীবন চালের দাম বেশি হয়ে থাকে। তাই আপনারা যারা এই সব ধরনের চালগুলোর দর্শন সম্পর্কে জানেন না বা আপডেট কত টাকা প্রতি কেজি চালের মূল্য সম্পর্কে ধারণা নেই। তারা আমাদের এই আর্টিকেল থেকে খুব সহজেই জেনে নিতে পারেন বেশ কিছু চালের দাম সম্পর্কে।

বাজারে যে সমস্ত চালগুলো পাওয়া যায় সেই সব চালের দাম নিয়ে আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি এই আর্টিকেলে। তাই আমাদের এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিতে পারেন চালের সম্পর্কে এবং চালের দাম সম্পর্কে।

বাংলাদেশের প্রতিটি পর্ণের দামি কিছুটা বাড়ছে। যার কারণে তার সাথে সাথে চালের দামও দ্বিগুণ পরিমাণ বেড়ে গেছে। কয়েক মাস আগেই যে জাল গুলো ৩০ থেকে ৩৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতো সেই সকল চালগুলো এখন বর্তমানে 50 থেকে 55 টাকা কেজি পর্যন্ত এভাবেই প্রতিটি প্রকার চালের দাম কি বৃদ্ধি পেয়েছে। যা এখনো কিছু অংশে বাড়তি রয়েছে।

অন্যান্য পণ্যের তুলনায় চালের দাম নিয়ন্ত্রণে নেয়া প্রয়োজন। কেননা চাল বাংলাদেশের মানুষের প্রধান খাদ্য এবং এ প্রধান খাদ্য হিসেবে প্রতিটি মানুষকেই চাল কিনতে হবে। তাই আমাদের দেশে যে সমস্ত অসহায় মানুষজন বসবাস করে তাদের সুবিধার জন্য চালের দাম নিয়ন্ত্রণে নেয়া প্রয়োজন।

কেননা অতিরিক্ত দামে কখনোই কোনো অসহায় ব্যক্তিরা চাল ক্রয় করে খেতে পারে না তাই যদি চালের দাম নিয়ন্ত্রণে নেয়া যেত তবে প্রতিটি মানুষের অন্তত চাল কিনে ভাত খেতে পারতো। তবে এখন কোন চালের দাম কত তা নিয়ে হয়তো আপনারা অনেকেই জানার জন্য মত প্রকাশ করেছেন। তার বেশি দেরি না করে এক্ষুনি জেনে নিন চালের দাম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।

নাজির শাইলল চাল: এই চারটির মূল্য ছিল ৭২ টাকা যা এখন বৃদ্ধি পেয়ে ৮২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

পাইজাম বা হাস্কি চাল: এই পাইজাম চালটির বাজার মূল্য ছিল ৫২ টাকা। যা এখন বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকায়। এভাবে প্রতিটি চাঁদের দামি কেজিতে ৫ থেকে ৬ টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে।

বর্তমানে বাংলাদেশের চাঁদের সংগঠন হওয়ায় চালের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই চালের সংকট এড়াতে ভারত, মায়ানমার সহ আরো বেশ কিছু দেশ থেকে চাল আমদানি করা হবে বলে জানিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ার ইসলাম।

তবে সময়ের পরিবর্তে হয়তো চালের দাম কিছুটা কমবে বলে আশা করা যায়। যার কারণে এখন বর্তমানে মানুষ এই সকল দরেই চাল কিনতে হবে এবং জীবিকা নির্বাহের জন্য অবশ্যই চাল কিনে উঠতে হবে। তবে খাদ্যের সংকট এড়াতে প্রতিটি মানুষকে সচেতন হতে হবে।

যেমন যে সমস্ত ক্ষেতগুলোতে ফসল চাষ করা হয় সেগুলোর যত্ন নিতে হবে এবং উন্নত ভাবে উন্নত মাধ্যমে ফসল চাষ করে বিপুল পরিমাণ ফসল উৎপাদন করার পরিকল্পনা করতে হবে। যা থেকে ভবিষ্যতে আর কখনো কোনো রকম খাদ্য সংকট যেন না হয়।

তাই প্রতিটি মানুষ যদি নিজেদের থেকে সতর্ক হতে পারে এবং কৃষকদের সর্বোচ্চ সুবিধা দেয়া হয় তবে কখনোই বাংলাদেশে খাদ্যের দাম বৃদ্ধির পাবে না বলে মনে করি। এবং কোন সময় খাদ্যের সংকট দেবে না বলে নিশ্চিত হওয়া যায় যদি প্রতিটি মানুষ কৃষিকাজের প্রতি গুরুত্ব দিতে পারে।

Related Articles

Back to top button
Close